May 10, 2008

রংগনঃ বৈশাখের অন্তর্জাল পত্রিকা

শেষ পর্যন্ত বৈশাখ ডট নেটের অন্তর্জাল পত্রিকা বের করতে পারলাম নির্ধারিত দিনেই সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ, যাঁরা সহযোগিতা করেছেন এবং করেননি যাঁরা সহযোগিতা করেননি তাদেরকে আরও বেশি ধন্যবাদ, কেননা তাঁরা মাথায় বন্দুক না রাখলে , পত্রিকা বের করার পরে যতোটা তৃপ্তি অনুভব করছি, এতোটা করতাম না

আর আমি কৃতজ্ঞ পরিচয় প্রকাশে অনিচ্ছুক আমার এই বন্ধুর কাছে, যে ঠিক সময়ে পাশে এসে না দাঁড়ালে আমি এই পত্রিকা কোনোদিনই বের করতে পারতামনা, শুধুমাত্র যার উপস্থিতি আমার মনোবল অনেক বাড়িয়ে দেয়, আমার ভালো লাগে

রংগনঃ বৈশাখের অন্তর্জাল পত্রিকা


6 comments:

toxoid_toxaemia said...

আমি নিজেও জানিনা বৈশাখের সেই নিরব শুভাকাঙ্খী কে ছিল।খারাপ লাগছে এই ভেবে যে আমি নিজে গিয়ে তাকে ধন্যবাদ বলতে পারলাম না রংগন প্রকাশিত হবার ব্যাপারে এত সহযোগিতা করার জন্য।আমার হয়ে একটু কষ্ট করে তুই ধন্যবাদ পৌঁছে দিবি।আর তোকেও আমি ধন্যবাদ দিতে চাইনে।সেই মুখ নেই বলতে পারিস।

Anonymous said...

ই-ম্যাগ দেখা হল। চমৎকার হয়েছে। তবে ই-ম্যাগ বের করার জন্য যতটা অভিনন্দন পাচ্ছেন, তার চেয়ে একটা হলেও বেশি অভিনন্দন পাবেন, দীর্ঘদিনের শীতনিদ্রার (এই গরমের মধ্যে ও !! )পর জেগে ওঠার জন্য।

আপনার কলম (পড়ুন কী বোর্ড) কোনদিনও থামবে না, এই প্রত্যাশায়।

toxoid_toxaemia said...

এই লেজ বিশিষ্ট শাখা্মৃগের সাথে এত ভদ্রতার কি দরকার? :P

বরফ পানি said...

উৎস তুই আমারে এতো বকা দেস কেন? :'(

toxoid_toxaemia said...

আমি তো তোর প্রেমিক না, বকা তো দিতেই পারি তাইনা।বন্ধু হিসেবে সেই অধিকারটা আছে আমার,কি বলিস!!!আরেকটা কারন হল নাহলে যে মাথায় উঠে যাবি।

Anonymous said...

"আর আমি কৃতজ্ঞ পরিচয় প্রকাশে অনিচ্ছুক আমার এই বন্ধুর কাছে, যে ঠিক সময়ে পাশে এসে না দাঁড়ালে আমি এই পত্রিকা কোনোদিনই বের করতে পারতামনা, শুধুমাত্র যার উপস্থিতি আমার মনোবল অনেক বাড়িয়ে দেয়, আমার ভালো লাগে।"

--------------------------------

দেরিতে হলেও, আমিও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি অচেনা, নাম-না-জানা সেই মহানুভবকে। যাঁর সাহায্য ছাড়া হয়তো আমার মত চূড়ান্ত নবিশ এবং বিরক্তিকর লেখাটা কোনদিন আলোর মুখ দেখতো না।

যিনি শুধু মাত্র তাঁর উপস্থিতি দিয়েই সম্পাদকের মনোবল বাড়িয়ে দিতে পারেন, ভালো লাগার আবেশ তৈরি করেন, তাঁর মতো অসাধারণ ব্যক্তিত্বকে আমার মত ব্রাত্য মানুষ যে ঠিক কি বলে ধন্যবাদ দিবো, তা বোধের অগম্য।

শুধু হয়তো এটুকুই বলতে পারি, " হে মহাত্নন, আপনি সম্পাদকের পাশে ছিলেন দেখেই হয়তো আমি আলোকিত হতে পারলাম। কৃতজ্ঞ চিত্তের ধন্যবাদ জানবেন"