কিছু মাস আগে আমার দাদি মারা যান। সেই উপলক্ষ্যে আমি গ্রামের বাড়ি যাই, অনেক বছর পর। অনেক পরিবর্তন হয়েছে সর্বত্র। তবে বাড়ির জংলা, ছায়াচ্ছন্ন ভাবটির বদল হয়নি।
Showing posts with label গদ্য. Show all posts
Showing posts with label গদ্য. Show all posts
Mar 13, 2012
Oct 29, 2011
বইপাওয়া
আজিজ গিয়ে আজকে দুইটা কবিতার বই কিনতে চাইলাম। বইয়ের দোকানদার ডেঁপো ছেলেটি, দাম আমার থেকে না নিয়ে নিলো টুটুল ভাইয়ের কাছে থেকে। সে আমাকে গত দুই তিন বছরে যতো কবিতার বই কিনে দিয়েছে, তার যে'কটি পাতা আমি পড়েছি, তা দেখলে নির্ঘাত আমাকে মাইর দিয়া ভর্তা করবে। আমার মনে হয় কবিতার গ্রন্থ বিক্রি না করে কার্ডের মতো করে কবিতা বিক্রি করা দরকার। একটা কবিতা সম্বলিত একটা কার্ড ৫টাকা। আমি কিছুতেই এক সিটিংয়ে দুইতিনটার বেশি কবিতা পড়তে পারিনা। দেখা যায় অনেক পাতা উল্টায় উল্টায় হঠাত কোনো পাতায় একটা লেখা ভালো লাগলো ওইটা পড়লাম। তারপর আর কোনোটা পড়া হইলোনা। পরে আবার ওই বইটা বের করলে সেই আগের পছন্দ হওয়া কবিতাটাই পড়ি। আজকের একটা বইয়ের কয়েকটা লেখাই পড়া হয়ে গেলো। একটা তুলে দিচ্ছি।
ট্যাগঃ
উৎপলকুমার বসু,
এমনি,
গদ্য,
গিয়ানী পোস্ট,
দৈনন্দিন,
লেখালিখি
Oct 21, 2011
বিলাইচরিত
বাসায় থেকে রাত জেগে দেখলাম, রোজ ভোর সাড়ে চারটার দিকে আমার বিলাই বাবাজির খুব খিদা লাগে। তখন সে সব রুমে যেয়ে সবার বিছানার চারপাশে ঘুরে মেও মেও করে। কিন্তু কারো ঘুম ভাঙেনা। বেচারা খাবার পায় সকাল আটটা সাড়ে আটটার দিকে।
ট্যাগঃ
Temporary Post,
এমনি,
খিচুড়ি,
গদ্য,
নৈশ
Sep 30, 2011
মুছিতব্য পোস্ট
আমাকে একটা বাজে লোক বাজে কথা বলেছে। আমার তাই দিনের শেষেও একটু মনখারাপ।
Sep 20, 2011
বইপড়া
![]() |
আমার জানালায় কিছু বিষণ্ণ রাজহাঁস/ বৃষ্টিতে ভিজবে, সারারাত |
এই ছবি দেখে, ছোটোবেলার পছন্দের বইয়ের কথা মনে উঠলো। আইরিশ রুপকথা, ১৯৯২ সালের একুশে বইমেলা থেকে কেনা, নিজের হাতে মলাট দেওয়া। হার্ডবাইন্ডিংয়ের মোটা বইটিতে অনেক গল্প ছিলো। লেপ্রেকন, জলের ভুত, ডাইনি, আত্মা ইত্যাদির গল্পই বেশি। অনেকগুলা গল্পে ও'নীল নামে একটি চরিত্র থাকতো। সম্ভবত এই বইতে গল্পটি পড়েছিলাম, এক রানির ছয় ছেলের পর একটি মেয়ে হয়, কিন্তু মেয়ে হওয়ার পর ৬ ছেলে রাজহাঁস হয়ে উড়ে যায়। তারপর নানা কাহিনির মধ্যে দিয়া ৬ ভাই হাঁস আবার মানুষ হয়। এই গল্প পছন্দ ছিলো।
Sep 8, 2011
একদিন তোর কথা শুনবে নদী
::
বিষাদ যেনো জল আর আমি যেনো
মাটিতে কেবলি একটা শুন্য গহ্বর, কেবল সারারাত
শিশির ঝরে আমাকে পূর্ণ করে আর ভোরে তাতে যে সূর্য দেখা যায় তা দেখে তুমি
বিভ্রান্ত না হলেই ভালো কারণ জীবন, পদ্যের মতো কোমল নয়।
Sep 4, 2011
চল মিনি আসাম যাবো
ধেৎ কিছু ভালো লাগতেসেনা। যামুগা আমি এই দেশ থিকা। ইচ্ছা করে আমিও গোপালকে নিয়া আসাম যাইগা। পাত তুললেই টাকা পাবো।
Sep 3, 2011
মালতীর বারান্দার বাইরে ক্রসফায়ার
একদিন খুব রাতে আমার ঘুম ভেঙে যায়, শব্দে। জানালার সাথে লাগোয়া আমার বিছানা। জানালার বাইরে বারান্দা। আমার মনেহয় বারান্দার ঠিক সামনে একটি বোমা বিষ্ফোরিত হলো। তারপর সব চুপচাপ এবং আমি খুব ক্লান্ত ছিলাম বলে দ্রুত ঘুমিয়ে পড়ি। কতোক্ষণ পরে জানিনা আবার পর পর কিছু বিষ্ফোরণের শব্দে আমার ঘুম ভেঙে যায়। আমি ভাবি বারান্দায় গিয়ে দেখবো কিনা কী হলো। কিন্তু দীর্ঘসময় আর কোনো শব্দ না হওয়াতে আবারও তন্দ্রাচ্ছন্ন হই। শুনতে পাই খুব দূরে কারো খুব কাতর স্বর। আমি বোঝার চেষ্টা করি এটি বাস্তব না স্বপ্ন। আমি বুঝতে পারিনা। ঘুম জাগরণের মাঝখানে জানিনা কতোক্ষণ ধরে আমি খুব দূর থেকে এক অদ্ভুত অশরীরী কাতর ধ্বনি শুনতে থাকি।
Sep 2, 2011
কী লিখি তোমায়
কিছু লিখতে অনেক ইচ্ছা করতেসে। কী লিখি? এখন আমার অফিস নাই, পরীক্ষা শেষ পড়াশুনা নাই, সারাদিন ঘুমাই, আর খাই, আর মাঝেমাঝে সিনেমা দেখি, বা দেখিনা।
আমার একটা বিড়াল আছে। জন্মের পর থেকে তার অবশ্য একই রুটিন। খায় ঘুমায়। অবশ্য মাঝেমাঝে বাইরে গেলে মাঝেমাঝে রাস্তার বিড়াল এবং উৎকট মানুষজনের হাতে মাইর খেয়ে আসে।
মাইর খাওয়া বাদ দিলে আমি এখন বিড়াল লাইফ লিড করতেসি। বাইরে যাইনা তাই মাইর খাইনা। ভালৈ।
Aug 29, 2011
আমার গান- ১
১.
এই ব্লগটার নাম হতে পারে রাতগুলো দখল করে রাখে যেসব গান, বা যে গান শুনতে শুনতে রাতে ঘুমাতে যেতে দেরি হয়, বা সারারাত একটি গান, বা গানবন্দী জীবন, বা ওভারডোজ।
Aug 24, 2011
হারিয়ে যাওয়া কবিদের প্রতি
আমার যে কতো মনখারাপ, তা যদি তুমি জানতা, তাইলে আমার জন্য নিয়া আসতা চাঁদ, এক পাত্র শিশির, শিশিরের মধ্যে পদ্ম। ধূসর দেয়ালগুলি ভেঙে জানলা বানিয়ে দিতা, আর জানলা বেয়ে লাগিয়ে দিতা মাধবিলতার লতা। অন্তত একটা হিরামন পাখিও তো এনে দিতে পারতা, গান গেয়ে মন ভুলাতো। এখন যদি আমি বাস্তুসাপটিকে বিষ দিই, আমাকে দোষ দিও না। এখন যদি মেনি বিড়ালের ছানাটিকে উড়িয়ে নিয়ে যায় ড্রাগন, আমাকে দোষ দিওনা। কালকে আমি ডিঙায় চড়ে তোমাদের দেশ থেকে অনেক দূরে চলে যাবো।
Jul 26, 2011
Jul 19, 2011
পুরান লেখা+ নতুন লেখা
পুরান লেখা
অতুল অবনী অমল, আশুতোষ পরিতোষ, নবীন, গোবিন্দ সমুদ্রে বেড়াতে যায়। সেখানে গিয়ে তারা শখ করে আচার খায়। অমল খায়না। অতঃপর তারা সমুদ্রে, স্নানে ব্যস্ত হয়ে যায়। হোটেলে ফিরে অমল স্নানে যায়। অতুল ঘুমিয়ে পড়ে। নবীন অপরিমিত হাসতে থাকে। দেখে সবাই ভাবে আমার না জানি কী হবে। ভাবতে ভাবতে আশুতোষের হ্যালুসিনেশান হয়। তার মাথা থেকে আরেকজন আশুতোষ বের হয়ে আসে। এবং কল্পনা ভাঙার আগেই আশুতোষ১কে মেরে খেয়ে ফেলে। এই ঘটনা বাস্তবে হওয়াতে নবীন পরিতোষ অবনী গোবিন্দ এগুলি দেখতে পায়। তাদের সাথেও তখন একই ঘটনা ঘটে। অমল বাথরুম থেকে বের হয়ে কিছু বুঝতে পারেনা। অতুল স্বপ্ন দেখছিলো তারা সবাই পাহাড়ে ক্রিকেট খেলছে।
অতুল অবনী অমল, আশুতোষ পরিতোষ, নবীন, গোবিন্দ সমুদ্রে বেড়াতে যায়। সেখানে গিয়ে তারা শখ করে আচার খায়। অমল খায়না। অতঃপর তারা সমুদ্রে, স্নানে ব্যস্ত হয়ে যায়। হোটেলে ফিরে অমল স্নানে যায়। অতুল ঘুমিয়ে পড়ে। নবীন অপরিমিত হাসতে থাকে। দেখে সবাই ভাবে আমার না জানি কী হবে। ভাবতে ভাবতে আশুতোষের হ্যালুসিনেশান হয়। তার মাথা থেকে আরেকজন আশুতোষ বের হয়ে আসে। এবং কল্পনা ভাঙার আগেই আশুতোষ১কে মেরে খেয়ে ফেলে। এই ঘটনা বাস্তবে হওয়াতে নবীন পরিতোষ অবনী গোবিন্দ এগুলি দেখতে পায়। তাদের সাথেও তখন একই ঘটনা ঘটে। অমল বাথরুম থেকে বের হয়ে কিছু বুঝতে পারেনা। অতুল স্বপ্ন দেখছিলো তারা সবাই পাহাড়ে ক্রিকেট খেলছে।
ট্যাগঃ
এমনি,
গদ্য,
গান,
গিয়ানী পোস্ট,
জাঁ পল সার্ত্রে,
দৈনন্দিন,
নৈশ,
বেড়ানো
Jul 12, 2011
রাতের বেলা দরজার ফাঁকে কবিতার বদলে বিড়ালের মাথা উঁকি দেয়
রাত বাড়লে কবিতারা ভুতের ভয়ের মতো আনাগোনা শুরু করে। উপন্যাসের শেষ পাতাগুলির মতো প্রলুব্ধ করে রাত জাগতে, আলো ফুটলে অফিসের কথা ভাবতে দেয়না। মনেহয় একটু জাগলে দেখতে পাবো তাদের শরীর মুখমণ্ডল, তাদের কথোপকথন, মাথার ভিতর থেকে দৃষ্টির সম্মুখে। ফিস ফিস ফিস। কবিতার বদলে মানুষ দেখলে তুমি আমাকে বলতে সিজোফ্রেনিক। আমি একবার একটি গল্প লিখতে চেয়েছিলাম সেখানে এক ব্যক্তির ঘরের বারান্দা থেকে খুব স্বাভাবিকভাবে এক ব্যক্তি ঘরে এসে ঢোকে। এবং তারা কথা বলে। দুইজনের মধ্যে একজন অপরের কল্পনা। পরে ভেবে দেখলাম হুমায়ুন আহমেদ এরকম কিছু লেখা লিখে গেছেন এবং আমি তা রাত জেগে পড়েছি। অতএব এটি সম্ভবত আমার নিজস্ব কল্পনা হতে পারেনা। তা'হলে এমন হতে পারে তারা দু'জনেই তৃতীয় কোনো ব্যক্তির কল্পনা। বা স্বপ্ন। এমন কথা আমি বইতে পড়েছি আমাদের জগতের কারো স্বপ্ন হওয়ার সম্ভাব্যতার কথা। বা স্বপ্ন/ কল্পনা থেকে ছুটে বের হয়ে যাওয়ার কথা পড়েছি। আমাকে অপশন দিলে আমি ভাবতে পছন্দ করবো আমরা কারো স্বপ্ন। যদি না-ও হই, স্বপ্নের মতোই < অর্থহীন > নয় কি আমাদের অস্তিত্ব? আমি ভাবি জোনাকিদের কথা, তারাদের চেয়ে বেশি উজ্জ্বল ও সজীব। তারাদের সহস্র বৎসরের প্রজ্জ্বলন কি জোনাকির জীবনের চেয়ে বেশি অর্থ বহন করে ইন দ্যা লং রান? তবু পুরানো কথার পুনরুক্তিঃ মানুষ তবু বহন করে হৃদয়বেদনা। একারণে মানুষের চেয়ে বিড়াল বড়ো দার্শনিক হতে পারে। যদিও খাদ্য কোনো কোনো বিড়ালের দার্শনিক হয়ে ওঠার পথে প্রধান অন্তরায়। যেমন আমি অনেক বাড়িতে দেখেছি তাদের বিড়ালটি রান্নাঘর খাবারঘরের এলাকাতেই দিনরাত আছাড় খেয়ে পড়ে থাকে। কিন্তু কিছু কিছু বিড়াল পিকি থাকে খাবার দিয়ে যাদের মন পাওয়া যায়না। যেমন আমার বিড়াল গোপাল :D
Jul 3, 2011
নৈশ
অনেক রাতে একটু জোরে জুগুলেইটর চালিয়ে দিলে দরজার ফাঁক দিয়ে ছোট্টো শাদা ভুতের মতো আমার বিড়ালটি উঁকি দেয়। ঠিক তখনি আমি দেখি আমার ব্লগে কালো ভার্চুয়াল বিড়ালটির বুকের ওঠানামা, জীবিত বিড়ালের মতোই দ্রুত ও নিখুঁত। শাদা বিড়ালটি ঘুমাতে চলে যায়। কালো বিড়ালটি আগ্রহ নিয়ে আমার মুখের দিকে তাকিয়ে থাকে। আমিও তার দিকে তাকিয়ে থাকি। শুনতে পাই দূরে কেউ মন্ত্রোচ্চারণের মতো প্রতিশ্রুতি দিতে থাকে, একদিন তোর কথা শুনবে নদী। আসলে আমি ক্যাথেড্রাল স্পায়ারস গতকাল রাতে শুনছিলাম। আজকে শুনছি অর্ণব। প্রথম সাড়ে পাঁচটা বাক্য গতকালকে লেখা। এটি কোনো সাই-ফাই হররের সূচনা ছিলো। আজকে আবার এটি কেবলই একটি আমিত্বপূর্ণ ব্লগ। শাদা বিড়ালটি আজকে আহত ক্লান্ত। আজকে সে আর এসে উঁকি দেবেনা। আজকের রাতটি এতো নিঃশব্দ, একে প্রায় শীতের রাত বলে ভ্রম হয়। রাতের নিস্তব্ধতা যেনো হাত দিয়ে স্পর্শ করা যায়, আহত বিড়ালের দুঃস্বপ্নের মতো কোমল, যেনো কোনো সাদা পাখি এখনি ডানা ছড়িয়ে উড্ডীন হবে। বস্তুত আমি এক নৈশী ব্যক্তি, যদিও সকালে জেগে রাতে ঘুমিয়ে দিন অতিক্রান্ত করি। একাধিক্রমে তিন রাত জাগরণের সুযোগ পেয়ে তরতাজা, চুলের মূলের সাবলীল উকু্নের গতির মতো অনুভব করে যাচ্ছি কিছু অদ্ভুত ইন্সপিরেশান।
Jul 2, 2011
পালক
শহরে জোনাকি জ্বলে না নয়তো
কুড়োতাম সে আগুন নীল হয়তো
আমিনা কাগজ কুড়ায়। মাঝেমাঝে ভিক্ষা করে। মাঝেমাঝে ফলওয়ালা তাদেরকে ঝরা আঙ্গুর খেতে দেয়। আমিনা আঙ্গুর পছন্দ করে। সে কখনও ঢাকার বাইরে যায়নি। আজকে খুব বৃষ্টি। আমিনা এক পঙ্গু ভিক্ষুকের ট্রলিতে শুয়ে বেতফল খাচ্ছে।
Jun 29, 2011
ব্লগ
আমি টুটুলকে বললাম, আমি একটা ব্লগ লিখবো, কী নিয়া লিখবো বলো বলো বলো।
Jun 26, 2011
জুলাই
আপচুস আমরা গানগুলিকে কথায় লিখতে পারিনা এবং রঙগুলিকে কানে শুনতে পারিনা এবং যদিও শব্দগুলিকে মাঝেমাঝে চোখে দেখতে পারি বলে আমি জলের শব্দ শুনি এবং ভাবি সমুদ্রে দূরের জলে তিমির দল যদিও তা আমি তোমাকে কথায় লিখে বোঝাতে পারবোনা কিন্তু মাথার ভিতরে কেবলি তিমিরা ছুঁড়ে দেয় জলের ফোয়ারা এবং তা এই রাতের অন্ধকারের পটভূমিতে নীলাভ আলোর আতশবাজিতে বিচ্ছুরিত হয় কিন্তু এই সেলিব্রেশান আমার নিঃসঙ্গ নিজস্ব আমি তা কারো কাছে পৌঁছে দিতে পারিনা কারণ আমরা দূরের কোনো অচেনা শহরে জানালায় ফুলের পাহারায় বৃষ্টিবন্দী হয়ে নেই।
![]() |
masochistmimes |
Jun 21, 2011
আমার আর কোথাও যাবার নেই
একটা ব্লগ লেখা বাকি ছিলো।
অনেকগুলো ব্লগ লেখা বাকি ছিলো। অনেক সময়ে। শুরুতে উল্লিখিত ব্লগটি সাম্প্রতিকতম। কিন্তু সেইদিন আমার খুব মন ভালো ছিলো। আজকে আবার মনটা বেশি ভালোনা। তাই লেখা ঠিক হবে কিনা বুঝতে পারছিনা।
পুরান ঢাকা গিয়া মন ভালো হয়ে গিয়েছিলো। অনেকদিন ধরে পুরান ঢাকা যেতে ইচ্ছা করছিলো। শহীদুল জহির পড়ে। আজম খান শুনে শুনে। শৈশবে বরিশাল থেকে ফেরার সময় লঞ্চ থেকে ল্যান্ড করে পুরান ঢাকার মধ্যে দিয়ে বাড়ি ফিরতে হোতো বলে, হয়তো।
Jun 13, 2011
Subscribe to:
Posts (Atom)