আমার বাড়ি বরিশালের শ্রীরামকাঠিতে। শ্রীরামকাঠি ঠিক গ্রাম নয়, এটা কালিগঙ্গা নদীর তীরে ছোট্টো একটা বন্দর। কালিগঙ্গা বিশাল নদী, এই নদী দিয়ে আমি জাহাজও চলতে দেখেছি। আমাদের বাড়ি বাজারের বাইরে, লোকজনের ভিড় থেকে দূরে, কালিগঙ্গা নদীর ঠিক পাশেই। আশে পাশে আর কোনো বাড়ি নেই, শুধু একটা স মিল আছে। ঠাকুমার কাছে গল্প শুনেছি, কোনো এক কালে নাকি এই নদী শ্রীরামকাঠি থেকে বহু মাইল দূরে ছিলো। প্রতি বছর বন্যার সময় ভাঙতে ভাঙতে, তিরিশ বছর আগে নাকি একদিন এই নদী ঠিক আমাদের বাড়ির সামনে এসে দাঁড়ালো। তারপর আচমকা কী এক বিচিত্র খেয়ালে নিজের গতিপথ সম্পূর্ণ উলটে নিলো। ভাঙন শুরু হলো নদীর অন্য এক পাড়ে। গত তিরিশ বছরে নদীর এই পাড় আর একটুও ভাঙে নাই।
ছোটোবেলায় এই গল্প শুনে সবিস্ময়ে আমি ঠাকুমাকে প্রশ্ন করতাম, ও ঠাকুমো, নদী যদি আবার একদিন ভাঙে?
আমার দাদু ছিলেন হাইস্কুলের হেডমাস্টার। কর্মজীবনে তিনি বরিশালের বিভিন্ন অঞ্চলে বহু স্কুলে শিক্ষকতা করে বেড়িয়েছেন। বোধহয় শ্রীরামকাঠি জায়গাটা তাঁর খুব ভালো লেগেছিলো, তাই এইখানেই তিনি থিতু হয়ে বসলেন। তাঁর স্কুলমাস্টারির স্বল্প আয় থেকে না জানি কতো কষ্টের সঞ্চিত অর্থে এইখানে একটুকরো জায়গা কিনলেন। ঘরামিদের সাথে সমানে সমান পরিশ্রম করে দাদু ঠাকুমা এই ঘরের দেয়াল তুললেন, চাল ছাইলেন। ক্রমে ক্রমে হয়তো বাগান হলো, গোয়াল হলো, পুকুর হলো, মন্দির হলো। নদীটি যেদিন ভাঙতে ভাঙতে আমাদের এই বাড়ির ঠিক সামনে এসেই থেমে গেলো, এই দম্পতি সেদিন না জানি কতোই ভারমুক্ত অনুভব করেছিলেন। সেই কৃতজ্ঞতায় ঠাকুমা সবসময় কতো নিষ্ঠাভরে আমাদের কালিগঙ্গা নদীতে গঙ্গাপূজা দিতো।
আমাদের বাড়িতে চিরদিনই মাটির মেঝে। গত চার যুগেরও বেশি সময় ধরে আমার ঠাকুমা রোজ এই ঘরে মাটি দিচ্ছে, উঠানে সবজি ফলাচ্ছে, প্রতিদিন সন্ধ্যায় প্রদীপ দেখাচ্ছে। আমার মা ও তো কতোদিন এসব কাজ করেছে।
আমার বাবা, কাকামণি, ছোটোকাকা, পিসিমণি, সব্বাই এই বাড়িতে বড়ো হয়েছে। আর কালিগঙ্গা নদীর কোলের কাছে এই ছোট্টো বাড়িটাতেই এই পৃথিবীতে আমি অস্তিত্বে এসেছি। জীবনের প্রথম একটা বছর আমার এখানেই অতিবাহিত হয়েছে। কালিগঙ্গা নদীর তীরের নরোম কালো মাটিতে হামাগুড়ি দিতে দিতেই একদিন আমি আপনার পায়ে ভর দিয়ে উঠে দাঁড়িয়েছি। আমি হাঁটতে শেখার পর নাকি ভারি বিপদ হয়েছিলো, সবসময় নাকি আমি দৌড়ে নদীর কাছে চলে যেতে চাইতাম। ওই করে করে আমার নামই হয়ে গেলো-- নদী।
ঢাকায় চলে আসার পরও কোনো ছুটি হলেই বাড়ি যাবার বায়না ধরতাম। বাঁশবন আর খাল দিয়ে ঘেরা পুরো এলাকাটা ছিলো আমার জন্য রোমহর্ষক অ্যাডভেঞ্চারের এক মহাবিস্ময়কর খাসমহল। তবে প্রধান আকর্ষণ ছিলো দুটো--রসনার পরিতৃপ্তি, আর ওই কালিগঙ্গা নদী। আমের সময় আম, আর আমের সময় পার হলে আমসত্ব। সব মরশুমি ফল আর সবজি, ডাব, কাঠবাদাম থেকে শুরু করে বাঁশের কচি ডগা, সারাদিন কিছু না কিছু চাখতে থাকতাম। মনে পড়ে বাড়ির পেছনে একটা জামরুল গাছ ছিল। এরকম বর্ষার দিনে ভোর হতেই বৃষ্টির মধ্যেই দাদুর ছাতিটা মাথায় করে বের হয়ে পড়তাম। গতকালকের কচি কচি জামরুলগুলো রাতভর বৃষ্টির জলে ভিজে এক একটা সুপারির মতো বড়ো হয়ে গাছ জুড়ে সাদা সাদা ফুলের মতো ফুটে থাকতো। যতো ইচ্ছা পেড়ে খাও!
খেলাও আমার সব ছিলো নদীকে ঘিরে। সারাদিন মাছ ধরার চেষ্টা করতাম। কচুরিপানার ফোঁপরা দিয়ে হাঁড়ি পাতিল বানাতাম। আর কাঠের মিল থেকে নানা রঙ আর গন্ধের কাঠের গুঁড়ো নিয়ে আসতাম চাল, ডাল, মশলাপাতি বানানোর জন্য।
বাড়িতে গেলে আমার একটা অবশ্যপালনীয় দৈনন্দিন কর্তব্য ছিলো দুপুরবেলায় পাক্কা তিন ঘন্টা ধরে নদীতে স্নান করা। যতোক্ষণ না চোখ টকটকে লাল হয়ে যাবে, মাথায় যন্ত্রণা শুরু হবে, আর ঠাকুমা ঘাটে এসে চেঁচামেচি আরম্ভ করে দেবে, ততোক্ষণ নদীতে ডুবানো আমার বন্ধ হবেনা।
গত কয়েক বছর ধরে যোগ হয়েছে আর এক নতুন উপসর্গ, মোবাইল নেটওয়ার্কের জন্য সাধ্যসাধনা। স মিলটাতে নানান জায়গা থেকে মানুষজন নৌকা করে গাছ আনতো। গাছগুলো জলের উপরে ফেলে রাখতো, ওগুলো ভেসে থাকতো ওভাবেই। ওইখানে নেটওয়ার্ক ভালো পাওয়া যেত, আমি গাছের উপরে বসে নদীর জলে পা ডুবিয়ে ফোনে কথা বলতাম।
আজকে রাত্রে আর একটা রাতের কথা খুব মনে পড়ছে। শেষ যেবার বাড়ি গেলাম, ভারি মনটা খারাপ ছিলো। আমি যেয়ে স মিলটার ভিতরে বসে ছিলাম। মাথার উপরে টিনের চালে ঝম ঝম বৃষ্টি হচ্ছিলো। সামনে কালিগঙ্গা নদী উথলে উথলে উঠছিলো ভরা বর্ষার প্রবল জোয়ারে। অন্ধকারে আমার পাশে এসে বসেছিলো একটা জোনাকি পোকা।
অনেক কেঁদে সেদিন একসময় মনটা শান্ত হয়ে গিয়েছিলো। সেইদিন ঠিক করেছিলাম, জীবনে যখন আবার আঘাত পাবো, তখন আমি এইখানে ফিরে আসবো।
কিন্তু আর আমার ওইখানে ফিরে যাওয়া হবে না। এই সময়ে আমি যখন এই জার্নাল লিখছি, আমার বাড়ি তখন মুহুর্তে মুহুর্তে কালিগঙ্গার গর্ভে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। সেই স মিল, আমাদের গোয়ালঘর, জামরুল গাছ, এসব এখন শুধুই স্মৃতি। আজকে রাত শেষ হবার আগেই বসতবাড়িটিও আর থাকবেনা। এখন জোয়ারের সময় বলে ভাঙন সামান্য কম, কিন্তু ভাটার টান শুরু হলেই সব নাকি তাসের ঘরের মতো ধ্বসে পড়বে।
দাদু ঠাকুমার কথা মনে করে খুব কষ্ট হচ্ছে। ছেলেরা সব এক এক করে অন্যত্র চলে গেছে, কিন্তু এই বাড়ির মায়া ওঁদেরকে শ্রীরামকাঠি ছেড়ে কোনোদিন কোথাও যেতে দেয়নি। দুইজন মানুষের সমস্ত জীবনের শ্রম আর মমতায় গড়ে তোলা সেই ঘর বাড়ি আজ ওঁদের দৃষ্টির সামনে বালির স্তুপের মতো ধ্বসে পড়বে।
এতোদিন শুধু টিভিতে নদীর ভাঙন দেখেছি, কিন্তু সেই ভাঙন যে মানুষের বুকের মধ্যে এমন করে ঘা দেয়, তা আজই প্রথম বুঝতে পারলাম। আজকে যেন আমি আমার দেশের শত সহস্র বানভাসি মানুষের সাথে এক সূত্রে বাঁধা হয়ে গেলাম। না, বন্যায় যারা সর্বস্বান্ত হয়ে গেছে, তাদের পরিস্থিতি হৃদয়ঙ্গম করার ক্ষমতা আমার নেই। কিন্তু দেশের মানুষের কষ্টকে নিজের কষ্ট বলে এতো তীব্রভাবে এর আগে আর কোনোদিন অনুভব করিনি।
আগস্ট ১১, ২০০৭
ছোটোবেলায় এই গল্প শুনে সবিস্ময়ে আমি ঠাকুমাকে প্রশ্ন করতাম, ও ঠাকুমো, নদী যদি আবার একদিন ভাঙে?
আমার দাদু ছিলেন হাইস্কুলের হেডমাস্টার। কর্মজীবনে তিনি বরিশালের বিভিন্ন অঞ্চলে বহু স্কুলে শিক্ষকতা করে বেড়িয়েছেন। বোধহয় শ্রীরামকাঠি জায়গাটা তাঁর খুব ভালো লেগেছিলো, তাই এইখানেই তিনি থিতু হয়ে বসলেন। তাঁর স্কুলমাস্টারির স্বল্প আয় থেকে না জানি কতো কষ্টের সঞ্চিত অর্থে এইখানে একটুকরো জায়গা কিনলেন। ঘরামিদের সাথে সমানে সমান পরিশ্রম করে দাদু ঠাকুমা এই ঘরের দেয়াল তুললেন, চাল ছাইলেন। ক্রমে ক্রমে হয়তো বাগান হলো, গোয়াল হলো, পুকুর হলো, মন্দির হলো। নদীটি যেদিন ভাঙতে ভাঙতে আমাদের এই বাড়ির ঠিক সামনে এসেই থেমে গেলো, এই দম্পতি সেদিন না জানি কতোই ভারমুক্ত অনুভব করেছিলেন। সেই কৃতজ্ঞতায় ঠাকুমা সবসময় কতো নিষ্ঠাভরে আমাদের কালিগঙ্গা নদীতে গঙ্গাপূজা দিতো।
আমাদের বাড়িতে চিরদিনই মাটির মেঝে। গত চার যুগেরও বেশি সময় ধরে আমার ঠাকুমা রোজ এই ঘরে মাটি দিচ্ছে, উঠানে সবজি ফলাচ্ছে, প্রতিদিন সন্ধ্যায় প্রদীপ দেখাচ্ছে। আমার মা ও তো কতোদিন এসব কাজ করেছে।
আমার বাবা, কাকামণি, ছোটোকাকা, পিসিমণি, সব্বাই এই বাড়িতে বড়ো হয়েছে। আর কালিগঙ্গা নদীর কোলের কাছে এই ছোট্টো বাড়িটাতেই এই পৃথিবীতে আমি অস্তিত্বে এসেছি। জীবনের প্রথম একটা বছর আমার এখানেই অতিবাহিত হয়েছে। কালিগঙ্গা নদীর তীরের নরোম কালো মাটিতে হামাগুড়ি দিতে দিতেই একদিন আমি আপনার পায়ে ভর দিয়ে উঠে দাঁড়িয়েছি। আমি হাঁটতে শেখার পর নাকি ভারি বিপদ হয়েছিলো, সবসময় নাকি আমি দৌড়ে নদীর কাছে চলে যেতে চাইতাম। ওই করে করে আমার নামই হয়ে গেলো-- নদী।
ঢাকায় চলে আসার পরও কোনো ছুটি হলেই বাড়ি যাবার বায়না ধরতাম। বাঁশবন আর খাল দিয়ে ঘেরা পুরো এলাকাটা ছিলো আমার জন্য রোমহর্ষক অ্যাডভেঞ্চারের এক মহাবিস্ময়কর খাসমহল। তবে প্রধান আকর্ষণ ছিলো দুটো--রসনার পরিতৃপ্তি, আর ওই কালিগঙ্গা নদী। আমের সময় আম, আর আমের সময় পার হলে আমসত্ব। সব মরশুমি ফল আর সবজি, ডাব, কাঠবাদাম থেকে শুরু করে বাঁশের কচি ডগা, সারাদিন কিছু না কিছু চাখতে থাকতাম। মনে পড়ে বাড়ির পেছনে একটা জামরুল গাছ ছিল। এরকম বর্ষার দিনে ভোর হতেই বৃষ্টির মধ্যেই দাদুর ছাতিটা মাথায় করে বের হয়ে পড়তাম। গতকালকের কচি কচি জামরুলগুলো রাতভর বৃষ্টির জলে ভিজে এক একটা সুপারির মতো বড়ো হয়ে গাছ জুড়ে সাদা সাদা ফুলের মতো ফুটে থাকতো। যতো ইচ্ছা পেড়ে খাও!
খেলাও আমার সব ছিলো নদীকে ঘিরে। সারাদিন মাছ ধরার চেষ্টা করতাম। কচুরিপানার ফোঁপরা দিয়ে হাঁড়ি পাতিল বানাতাম। আর কাঠের মিল থেকে নানা রঙ আর গন্ধের কাঠের গুঁড়ো নিয়ে আসতাম চাল, ডাল, মশলাপাতি বানানোর জন্য।
বাড়িতে গেলে আমার একটা অবশ্যপালনীয় দৈনন্দিন কর্তব্য ছিলো দুপুরবেলায় পাক্কা তিন ঘন্টা ধরে নদীতে স্নান করা। যতোক্ষণ না চোখ টকটকে লাল হয়ে যাবে, মাথায় যন্ত্রণা শুরু হবে, আর ঠাকুমা ঘাটে এসে চেঁচামেচি আরম্ভ করে দেবে, ততোক্ষণ নদীতে ডুবানো আমার বন্ধ হবেনা।
গত কয়েক বছর ধরে যোগ হয়েছে আর এক নতুন উপসর্গ, মোবাইল নেটওয়ার্কের জন্য সাধ্যসাধনা। স মিলটাতে নানান জায়গা থেকে মানুষজন নৌকা করে গাছ আনতো। গাছগুলো জলের উপরে ফেলে রাখতো, ওগুলো ভেসে থাকতো ওভাবেই। ওইখানে নেটওয়ার্ক ভালো পাওয়া যেত, আমি গাছের উপরে বসে নদীর জলে পা ডুবিয়ে ফোনে কথা বলতাম।
আজকে রাত্রে আর একটা রাতের কথা খুব মনে পড়ছে। শেষ যেবার বাড়ি গেলাম, ভারি মনটা খারাপ ছিলো। আমি যেয়ে স মিলটার ভিতরে বসে ছিলাম। মাথার উপরে টিনের চালে ঝম ঝম বৃষ্টি হচ্ছিলো। সামনে কালিগঙ্গা নদী উথলে উথলে উঠছিলো ভরা বর্ষার প্রবল জোয়ারে। অন্ধকারে আমার পাশে এসে বসেছিলো একটা জোনাকি পোকা।
অনেক কেঁদে সেদিন একসময় মনটা শান্ত হয়ে গিয়েছিলো। সেইদিন ঠিক করেছিলাম, জীবনে যখন আবার আঘাত পাবো, তখন আমি এইখানে ফিরে আসবো।
কিন্তু আর আমার ওইখানে ফিরে যাওয়া হবে না। এই সময়ে আমি যখন এই জার্নাল লিখছি, আমার বাড়ি তখন মুহুর্তে মুহুর্তে কালিগঙ্গার গর্ভে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। সেই স মিল, আমাদের গোয়ালঘর, জামরুল গাছ, এসব এখন শুধুই স্মৃতি। আজকে রাত শেষ হবার আগেই বসতবাড়িটিও আর থাকবেনা। এখন জোয়ারের সময় বলে ভাঙন সামান্য কম, কিন্তু ভাটার টান শুরু হলেই সব নাকি তাসের ঘরের মতো ধ্বসে পড়বে।
দাদু ঠাকুমার কথা মনে করে খুব কষ্ট হচ্ছে। ছেলেরা সব এক এক করে অন্যত্র চলে গেছে, কিন্তু এই বাড়ির মায়া ওঁদেরকে শ্রীরামকাঠি ছেড়ে কোনোদিন কোথাও যেতে দেয়নি। দুইজন মানুষের সমস্ত জীবনের শ্রম আর মমতায় গড়ে তোলা সেই ঘর বাড়ি আজ ওঁদের দৃষ্টির সামনে বালির স্তুপের মতো ধ্বসে পড়বে।
এতোদিন শুধু টিভিতে নদীর ভাঙন দেখেছি, কিন্তু সেই ভাঙন যে মানুষের বুকের মধ্যে এমন করে ঘা দেয়, তা আজই প্রথম বুঝতে পারলাম। আজকে যেন আমি আমার দেশের শত সহস্র বানভাসি মানুষের সাথে এক সূত্রে বাঁধা হয়ে গেলাম। না, বন্যায় যারা সর্বস্বান্ত হয়ে গেছে, তাদের পরিস্থিতি হৃদয়ঙ্গম করার ক্ষমতা আমার নেই। কিন্তু দেশের মানুষের কষ্টকে নিজের কষ্ট বলে এতো তীব্রভাবে এর আগে আর কোনোদিন অনুভব করিনি।
আগস্ট ১১, ২০০৭
7 comments:
Its just awesome!!!!!!!
Actually I was visualizing the every scene that is described by you and it was great journey!!
Thanks for your blog.I love to see the sight scenes in the banks of river a lot.Whenever I travel by launch I keep myself busy watching the scenes around.
You are lucky to have the opportunity to live beside a river like that & we are lucky to enjoy that so well.
it's really awesome. I really appreciate the photographer.
apnar ei blogta amar khubi valo legese......everything is delineated so well.......
nodi kotota voyanok hoe uthte pare age kokhono eivabe vabi nai.......amader desher bario nodir tirei anekta..Brahmmaputra nodir tire.....
আমার দেশের বাড়িও একটা নদীর তীরে , কিন্তু এই বিপদ টা মনে হয় নাই, কারন নদী মৃতপ্রায়। আমরা সেইখানে প্রতিবছর বাড়ি গেলে ব্যাপক ঝাপাঝাপি করি ( যদিও সাতার জানি না)
নদীর নাম কী? এবারও পূজাতে বাড়ি যেয়ে নদীতে ব্যাপক ঝাপাঝাপি করে আসলাম, নদী তো এখন একদম ঘরের মধ্যে। তারপরে তিনদিন ধরে গায়ে হাত পায়ে সেইরকম ব্যথা হয়েছে।
নদীর নাম বংশী। বর্ষাতে পানি বাড়ে অনেক। আমি সাতার জানি না ঠিক ই কিন্তু পানিতে ঝাপাতে খুবি ভালো লাগে। অবশ্য এইবার পানি ঠান্ডা ছিলো বেশি।
দারুণ লিখেছেন। যদিও বেদনাবহ কিন্তু লেখনী চমৎকার!
Post a Comment