পানি না জমলে ঘোরা যাবেনা কখন বললাম? এখন যেহেতু পানি জমে গেছে তাই সেই অবস্থার কথাই বিবেচ্য আমাদের আলোচনায়।
যেহেতু নৌকার যোগান নাই তাই লুংগিই পড়তে হবে,হাফপ্যান্ট পড়া যাবেনা কারণ হাফপ্যান্টের নির্দিষ্ট ঝুল থাকে তুমি হাজার চেষ্টা করলেও তার উপর উঠাতে পারবেনা কিন্তু লুংগির বেলায় সেই সীমাব্ধতা নেই।কোমর পানি হলে গলায় ঝুলিয়েও হাটতে পারবে!!
রাগ করা অথবা বকা খাবার ইচ্ছে থাকলে তোমাকে পাহাড়িতা ভাল সাহায্য করতে পারবে আমি নই।আর তোমার কথায় যুক্তি অবশ্যই আছে পূর্ণ সমর্থন দিলাম কিছু না পড়ার ব্যাপারে।কিন্তু আমাকে করতে বললে আমি নাই,মানুষ পাগল ঠাউড়ে মানসিক হাসপাতালে ভর্তি করে দিক তা চাইনে!!!
অগ্নির সাথে এক মত। যেমনটি লেখা তেমন ছবিটা। লেখার সাথে সাথে বৃষ্টির রিনঝিন শব্দ শুনতে পাচ্ছি। চমৎকার এক্তা অনুভুতি হচ্ছে। ওন্দ্রিলা সত্যি ভালো লাগলো। আগামি তে আরো পরার ইচ্ছে রইলো।
14 comments:
বৃষ্টির ছবিটা খুব সুন্দর হইছে।কই থেকে জোগাড় করলি এত সুন্দর একটা ছবি??রাস্তাটা দিয়ে হাঁটতে ইচ্ছে করছে।তবে বৃষ্টিতে ভিজব না,এমনিতেই ঠান্ডা লাইগা আমার অবস্থা খারাপ।স্বগত পাঁচে এসে নম্বর হারিয়ে ফেললে চলবে কিভাবে!!!যাইহোক ভালাই লাগছে।
হুম !
আপনি কি নিশ্চিত ঢাকা শহরে রাস্তায় এত পানি জমবে যে সেটায় নৌকা নিয়ে যাওয়া যাবে ?
নিশ্চিত হলে তো আর যেতে আপত্তি নাই ;)
ছবিটা মারাত-মক হইছে।
সবজান্তার ঢং দেখি দিন দিন বাড়তেছে!!!
পানি জমলে লুঙ্গি পড়ে চলাফেরা করবা,নৌকা খুঁজতেছ কেন ??
খিক খিক!
টক্স কেন , পানি না জমলে লুঙ্গি পড়ে ঘোরা যাবে না ?
আর লুঙ্গিই কেন পড়তে হবে ? আমার একটা ক্লাস টুয়ের হালফ প্যান্ট রয়ে গিয়েছে, ওটা পড়েও তো ঘোরা যায়, তাই না ?
পানি না জমলে ঘোরা যাবেনা কখন বললাম? এখন যেহেতু পানি জমে গেছে তাই সেই অবস্থার কথাই বিবেচ্য আমাদের আলোচনায়।
যেহেতু নৌকার যোগান নাই তাই লুংগিই পড়তে হবে,হাফপ্যান্ট পড়া যাবেনা কারণ হাফপ্যান্টের নির্দিষ্ট ঝুল থাকে তুমি হাজার চেষ্টা করলেও তার উপর উঠাতে পারবেনা কিন্তু লুংগির বেলায় সেই সীমাব্ধতা নেই।কোমর পানি হলে গলায় ঝুলিয়েও হাটতে পারবে!!
আমার প্রশ্ন আরো মৌলিক । কেন কোন জামা আমাকে পড়তেই হবে ? কিছু না পড়ে থাকলে কি কেউ রাগ করবে কিংবা বকা দিবে ?
রাগ করা অথবা বকা খাবার ইচ্ছে থাকলে তোমাকে পাহাড়িতা ভাল সাহায্য করতে পারবে আমি নই।আর তোমার কথায় যুক্তি অবশ্যই আছে পূর্ণ সমর্থন দিলাম কিছু না পড়ার ব্যাপারে।কিন্তু আমাকে করতে বললে আমি নাই,মানুষ পাগল ঠাউড়ে মানসিক হাসপাতালে ভর্তি করে দিক তা চাইনে!!!
শুধু ছবি নয়, লেখাটাও ভাল হইছে।
অগ্নির সাথে এক মত। যেমনটি লেখা তেমন ছবিটা। লেখার সাথে সাথে বৃষ্টির রিনঝিন শব্দ শুনতে পাচ্ছি। চমৎকার এক্তা অনুভুতি হচ্ছে। ওন্দ্রিলা সত্যি ভালো লাগলো। আগামি তে আরো পরার ইচ্ছে রইলো।
মিনা...
অগ্নি আপু/ভাইয়া, অসংখ্য ধন্যবাদ!!
আপনার ব্লগে যেয়ে আমি মুগ্ধ হয়ে গেছি, আস্তে আস্তে সময় নিয়ে সবগুলো লেখা পড়ার প্ল্যান করেছি একটা।
মিনা'পু তুমি একটা ব্লগ লিখা শুরু করো, তোমার লেখা পড়বো। আর আমার ব্লগে যে তুমি এলে, তোমাকে বসতে দিই কোথায় বলো তো??
অনেক ধন্যবাদ তোমাকে আপু!
হায় হায় তুই মিনার ব্লগের লিঙ্ক জানোস না ?
তোরে দেওয়া লাগবো। পইড়া দেখিস। ও অনেক ভাল ব্লগার। এবং নিয়মিত লেখে।
অদ্ভুত সুন্দর!
কী রে পাগলা তোর খবর কি?
নুশেরা আপু তুমি এবং তোমার লেখা, দুটাই অদ্ভুত সুন্দর! :p
Post a Comment