পরীক্ষা শুরুর আগে বেরিয়ে এল একটি বাচ্চা। বাচ্চাটিকে মেরে ফেলার পর একের পর এক বেরিয়ে আসতে লাগল আরও বাচ্চা। সেগুলোকেও মারা হলো। গুনে দেখা গেল মোট ৫৩টি। পরে সেখানে পাওয়া গেল শতাধিক শিশু। এ ঘটনার দুদিন পর আবার সেখানে মিলল চারটি বাচ্চা।
ঢাকার ধামরাই উপজেলার কুল্লা ইউনিয়নের পাল্লী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটেছে।
বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা জানিয়েছেন, গত সোমবার সকালে পঞ্চম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা শুরুর আগে একজন অভিভাবক কক্ষটি ঝাড়ু দিতে যান। হঠাৎ একটি বাচ্চা দেখতে পেয়ে বাচ্চাটিকে মেরে শিক্ষকদের বিষয়টি জানান। এরপর কর্তৃপক্ষ ওই কক্ষে পরীক্ষা স্থগিত রাখেন। ওই দিন (সোমবার) বিকেলের মধ্যে একে একে আরও ৫২টি বাচ্চা বের হয়ে আসে। স্কুল কর্তৃপক্ষ স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় বাচ্চাগুলো মেরে ফেলে। এরপর শতাধিক শিশু বের করে হত্যা করা হয়। এর পরও গত বৃহস্পতিবার আরও চারটি বাচ্চা বের হয় ওই কক্ষটি থেকে। একের পর এক বাচ্চা বের হওয়ায় ওই ভবনে পাঠদান বন্ধ করে দেওয়া হয়।
এদিকে একের পর এক শ্রেণীকক্ষ থেকে বাচ্চা বের হওয়ায় আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়েছেন শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকেরা।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আফরোজা সুলতানা বলেন, বছর দুয়েক আগে নতুন ভবন নির্মাণের পর থেকে চার কক্ষবিশিষ্ট জরাজীর্ণ পুরোনো ভবনটি বর্জন করা হয়। কিন্তু নতুন ভবনে স্থান সংকুলান না হওয়ায় সম্প্রতি পুরোনো ভবনটিও শ্রেণীকক্ষ হিসেবে ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
ঢাকার ধামরাই উপজেলার কুল্লা ইউনিয়নের পাল্লী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটেছে।
বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা জানিয়েছেন, গত সোমবার সকালে পঞ্চম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা শুরুর আগে একজন অভিভাবক কক্ষটি ঝাড়ু দিতে যান। হঠাৎ একটি বাচ্চা দেখতে পেয়ে বাচ্চাটিকে মেরে শিক্ষকদের বিষয়টি জানান। এরপর কর্তৃপক্ষ ওই কক্ষে পরীক্ষা স্থগিত রাখেন। ওই দিন (সোমবার) বিকেলের মধ্যে একে একে আরও ৫২টি বাচ্চা বের হয়ে আসে। স্কুল কর্তৃপক্ষ স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় বাচ্চাগুলো মেরে ফেলে। এরপর শতাধিক শিশু বের করে হত্যা করা হয়। এর পরও গত বৃহস্পতিবার আরও চারটি বাচ্চা বের হয় ওই কক্ষটি থেকে। একের পর এক বাচ্চা বের হওয়ায় ওই ভবনে পাঠদান বন্ধ করে দেওয়া হয়।
এদিকে একের পর এক শ্রেণীকক্ষ থেকে বাচ্চা বের হওয়ায় আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়েছেন শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকেরা।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আফরোজা সুলতানা বলেন, বছর দুয়েক আগে নতুন ভবন নির্মাণের পর থেকে চার কক্ষবিশিষ্ট জরাজীর্ণ পুরোনো ভবনটি বর্জন করা হয়। কিন্তু নতুন ভবনে স্থান সংকুলান না হওয়ায় সম্প্রতি পুরোনো ভবনটিও শ্রেণীকক্ষ হিসেবে ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
No comments:
Post a Comment