রোড আইল্যান্ডের এক্সেটার শহর। নাইনটিনথ সেঞ্চুরির শেষদিকে সেই শহরের ব্রাউন পরিবারে বিয়াপক যক্ষ্মার প্রকোপ হইলো। প্রথমে মা আর বড়ো মেয়ে, মেরি আর মেরি অলিভ, মারা যায়। তিন বছর পরে ১৮৯২র জানুয়ারিতে ছোটো মেয়ে মার্সিও মারা গেলো। এর পর ছোটো ছেলে এডুইনেরও যক্ষ্মা রোগে মরণদশা হইলে সবাই বললো মারা যাওয়া মহিলাগুলার একটা ভ্যাম্পায়ার হইয়া ছেলেটারে খাইতেসে। তখন বাপ জর্জ গ্রামের লোকের সাথে মিলে ওই তিন মৃতের দেহ পরীক্ষার জন্য সমাধি থেকে বের করে আনে। জানুয়ারির শীতে সেই দেশের মাটি পাথরের মতো শক্ত। কবর খোঁড়া যায় নাই বলে মার্সির বডি ক্রিপ্টে রাখা ছিলো ছিলো। দুইমাস আগে মারা যাওয়া মার্সির দেহ, ভালো অবস্থায় ছিলো। হার্ট থিকা নাকি রক্ত বাইরাইতেসিলো। তাই সে-ই হইলো ভ্যাম্পায়ার। তার বডি পুড়ায়ে সেই ছাই পানিতে গুলে এডুইনকে খাওয়ায় দেয়। দুই মাস পরে এডুইনের মৃত্যু হয়। মার্সিরে নিয়া নাকি লেখা এই গল্প। পাঠ করুম কালকা। আজকা এখন ঘুমামু।
বি দ্রঃ ইহা সকলি উইকিলব্ধ গিয়ান। ভালো কথা মার্সি ব্রাউনরে আরেকটা বিখ্যাত লোক আরেকটা বিখ্যাত বইতে আরেকটা বিখ্যাত চরিত্রে অমর কইরা রাখসে।
No comments:
Post a Comment